Monday, August 13, 2018

কোটা সংস্কার বিলম্বিত করার চেষ্টায় সরকার





কোটার যৌক্তিক সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন কোটা সংস্কারের আন্দোলনকারীরা। কোটা সংস্কার দীর্ঘায়িত করার জন্য সরকার আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে বলে মনে করছে কোটা আন্দোলনের সংগঠন বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। সংগঠনটি মনে করে, কোটা সংস্কারের নামে এটি প্রহসন।



কোটা সংস্কার নিয়ে আজ সোমবার মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও ওই কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেছেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার, বাতিল ও পর্যালোচনায় গঠিত সরকারি কমিটির প্রাথমিক সুপারিশে কোটা প্রায় পুরোটাই উঠিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এর পাশাপাশি মেধাকে প্রাধান্য দেওয়ারও সুপারিশ এসেছে। তবে মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।



বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন প্রথম আলোকে বলেন, ‘সরকার কোটা সংস্কারের কার্যক্রমকে দীর্ঘায়িত করতে চাইছে। আমাদের সঙ্গে প্রহসনের জন্য এটা করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘সরকার থেকে আমাদের কাছে প্রস্তাব এসেছিল, কোটা তুলে দেওয়া হবে। কিন্তু আমরা কোটা পুরোপুরি তুলে দেওয়ার পক্ষে নই। মুক্তিযোদ্ধা, নারী, আদিবাসী, জেলা কোটাসহ যে ৫৬ শতাংশ কোটা আছে, তা কমিয়ে ১০ থেকে ১৫ শতাংশে নামিয়ে আনা হোক। আমরা চাই সবাই সমান সুযোগ পাক। এ ছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটায় নাতি-নাতনির যে কোটা আছে, তা যৌক্তিক নয়। আদালতের রায়েও এটি বলা হয়নি।’ তিনি বলেন, 

No comments:

Post a Comment